Books

সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র pdf Download 2023

বন্য মানব সমাজ: এঙ্গেল্স মানব সমাজকে তিন যুগে বিভক্ত করেছেন বন্য, বর্বর ও সভ্য। এদের মধ্যে বন্য মানব সমাজের ভাগই সবচেয়ে বড়। নেঅওুর্থল, গ্রিমাল্দী, ক্রোমাগ্নন প্রভৃতি মানুষের সমস্ত জীবন বন্য যুগে কেটে গেছে। নানা প্রাকৃতিক কারণে পৃথিবীতে চারবার হিমযুগ নেমে এসেছিল। এর সর্বশেষ হিমযুগটি মাত্র দশ হাজার বছর আগে শেষ হয়েছে। এই চারটি হিমযুগের মধ্যে পৃথিবীতে বহু মাবনজাতির উত্থান ও পতন ঘটেছে। চতুর্থ হিমযুগ থেকে আজ পর্যন্ত যে জাতি নিজের অস্তিত বাঁচিয়ে রেখেছে, তারা সেপিয়ন মানব। এরা বর্তমান মানবজাতিসমূহের পূর্বপুরুষ অন্যান্য আদিম জাতির মতো এরাও ফলমূল খেয়ে, বেঁচে থাকত। এবং মাছ-মাংস ভোজনের জন্য অমসৃণ পাথরের অস্ত্র দিয়ে শিকারও করত। এ সমস্ত জীবন-প্রণালী আবিষ্কার করতে হয়নি। বংশানুক্রমের ফলে এসব আগে থেকেই তাদের আয়ত্ত ছিল।

সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র বই এর বিবরণ

  • বইয়ের নামঃ সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি এবং এইচএসসি পরিক্ষার জন্য)
  • প্রকাশনী : পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড
  • বিষয় : উচ্চ মাধ্যমিক সমাজবিজ্ঞান/সমাজকর্ম
  • সম্পাদক : পাঞ্জেরী সম্পাদনা পর্ষদ
  • পৃষ্ঠা : 608, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2022
  • ভাষা : বাংলা
  • ফরমেটঃ PDF

আদিয় সাম্যবাদ:

বন্য মানুষের কাছে সাধন অর্থাৎ তার জীবনযাত্রার উপযোগী অস্ত্রশস্ত্র ও কলাকৌশল কম ছিল। তাই প্রয়োজন মেটাবার জন্য ব্যক্তি থেকে তাকে সমাজের ওপর বেশি নির্ভরশীল হতে হত। এজন্য বন্য সমাজে যে যৎসামান্য সম্পত্তি হত তাতেও সমূহেরই অধিকার থাকত। এখানে সম্পত্তি বলতে যা বোঝায়, তার প্রায় সমস্ত বন্তই খুব তাড়াতাড়ি অব্যবহার্য হয়ে পড়ত। ফল সঞ্চয়ের পর শিকারের যুগে এসেও নিহত পশুর মাংস তারা বেশিদিন সঞ্চিত রাখতে পারত না। এভাবে সংগ্রহ ও সঞ্চয় উভয়ই কম হওয়াতে তাদের সম্পর্তিও কম ছিল। তবে এই সামান্য সম্পর্তিতেও সমাজের সবার সম্মিলিত অধিকার থাকত কারণ এ সব সম্পত্তি সবার সম্মিলিত শ্রমে তৈরি হয়েছে। এরকম সামাজিক অবস্থার নাম আদিম সাম্যবাদ। আদিম সাম্যবাদী যুগে উচ্চ শ্রেণীভেদ ছিল না, ধর্ম ছিল না। এমন কি, সমাজ ছাড়া মানুষের পৃথক অ্তিতৃও ছিল না। তখন শত্রুর আক্রমণ থেকে একে অন্যকে রক্ষা করত সবাই একজায়গায় খাদ্য সংগ্রহ করত এবং একসঙ্গে খেত। সামাজিক প্রয়োজনে তখন সবাই একসঙ্গে শ্রম ভাষাশাস্ত্রীদের মতে, ভাষার প্রথম উত্তম পুরুষের বহুবচনান্ত পদের সৃষ্টি হয়েছে এবং এর পরে একবচনাত্ত পদ অর্থাৎ ‘আমি’ শব্দের উদ্তব হয়েছে।

করত। আবশ্যক বন্তুপাতির উৎপাদনও তখন সাময়িকভাবেই হত। এজন্য তখন সম্পত্তি সাময়িক না হয়ে কোনো উপায় ছিল না। আদিম সাম্যবাদী সমাজের শেষাশেষি এই অবস্থার পরিবর্তন আরন্ত হয়। তখন থেকে সম্পত্তি অর্থাৎ ব্যৈক্তিক সম্পত্তি এবং অসমানতার সূত্রপাত হতে থাকে।

মাতৃসত্তা ও বিবাহ

আদিম সাম্যবাদী সমাজের আর এক বিশেষত্ব স্ত্রীজাতির প্রাধান্য । এজন্য, সেই সমাজকে মাতৃতান্ত্রিক বা মাতৃসত্তাক সমাজ বলা হয়। বানর ও বনমানুষের যুথস্বামী সবসময়ই পুরুষ হত। কিন্তু আদিম মানুষের যুথকর্রী ছিল স্ত্রী। প্রথমত, এটা খুবই আশ্চর্যজনক মনে হতে পারে। কিন্তু এতে আশ্চর্য হওয়ার কোনো কারণ নেই। প্রাচীন ও আধুনিক মাতৃতান্ত্রিক সমাজ-সম্পর্কে এ যাবত বহু গবেষণা হয়েছে। এতে, নৃতত্ববিদেরা মাতৃতন্ত্রের কারণ নির্ণয়ে সমর্থ হয়েছেন। তাই এখন একে কোনো বুদ্ধিবিরুদ্ধ সংবাদ বলে মনে করলে চলবে না।

বানর বা অন্যান্য জাতির জীবের মধ্যে তাদের কোনো দোর্দগুপ্রতাপ সাথী যুথস্বামিত্‌ করে। কিন্তু, এই প্রভূত্বেরেই বা কারণ কি? কারণ এই যে যূথের মধ্যে সে সব থেকে শক্তিশালী । তার দাপট থেকে প্রাণ বাঁচিয়ে যুথের আর যারা বেঁচে থাকে, তাদের সংখ্যা অবশ্য বেশি। কিন্তু সংঘশক্তির মূল্য তারা ততটা বোঝে না। অথচ এই যুখাবামীর সঙ্গে ঝগড়া করে একা আত্মরক্ষার সামর্থও তাদের নেই। এজন্য পশুসমাজে। শেষ পর্যন্ত শক্তিই সর্বজয়ী হয় এবং শক্তিমানের হাতে গিয়ে অবশ্যস্তাবী রূপেই’যৃথের নেতৃত্‌ পড়ে। কিন্তু, মানুষের সমাজে ব্যক্তির শক্তি তত প্রাধান্য পায় না। মানুষ বহু আগেই সংঘমর্যাদা বুঝতে পেরেছে; তাই আদি অবস্থায়ও তার কোনো যৃথপতির প্রয়োজন হয় না। এর পরিবর্তে মানুষ পরিবার সৃষ্টি করেছে এবং সেই পরিবারের অধ্যক্ষা হয়েছে মহিলা অর্থাৎ স্ত্রী এবং মা।

ফলসঞ্চয় মানুষের প্রথম জীবনোপায়, এর পর মৎস্য ও পশু শিকার করে মানুষের জীবিকা নির্বাহ হত। এই দুই অবস্থাতেই সমাজে স্ত্ী-নেতৃত্ প্রচলিত ছিল। এই সময়ে নিশ্চিত বিবাহ বা পতিপত্রী-সম্পর্কের অস্তিত্ব ছিল না। মাতৃপরিবারের যে কোনে পুরুষের সংসর্গেই তখন মহিলার গর্ভসঞ্ার হত। কিন্তু পরিবারের কর্ত্রী এই ব্যাপারকে খুব একটা সুনজরে দেখত না; তাদের রাগের কারণ অবশ্য অন্যরকম। তখন মা মাত্রেই ভবিষ্যতে পরিবারের নেতৃত্ব গ্রহণের আশা করত এতে পুরনো কত্রীর কর্তৃত্রে সময় বেশিদিন থাকত না। মাতৃকত্রীক পরিবার এ কারণে প্রায়ই ছোট হত। একজন জীবিতা মা এবং তার ছেলেমেয়েদের নিয়েই এই পরিবারের গঠন। এঙ্গেল্স এ যুগের সত্রীপুরুষ-সম্পর্ককে যুথবিবাহ আখ্যা দিয়েছেন। কারণ, বিয়ে তখন ব্যক্তিগত হত না এবং এই বিয়েতে+ ব্যক্তির জায়গায় যৃথেরই প্রাধান্য থাকত । যৌন সম্পর্কের দিক দিয়ে মাতৃকত্রীক পরিবার মাত্র দুভাগে বিভক্ত; অর্থাৎ শুধু স্ত্রী এবং পুরুষ। এর একবর্গের সঙ্গে অন্য বর্গের যৌথ পতিপত্রী-সন্বন্ধ গড়ে উঠত। পরিবারের সব মহিলা তখন এই হিসেবে নরযূখের পত্রী এবং সমস্ত পুরুষ ও সেরকম নারীযুথের পতি।

অনেক পণ্ডিত মাতৃসত্তা পরিবারের অস্তিত্ব স্বীকার করেও যৃথবিবাহ মানতে চান না। কিন্তু অনেক ভাই মিলে এক মহিলাকে বিয়ে করার প্রথা তিব্বত ও আরও অন্যান্য জায়গায় এখনও পর্যন্ত প্রচলিত আছে। বিশ্লেষণ করলে একে একবর্গ অর্থাৎ পুরুষবর্গেরদিক থেকে যুখবিবাহই বলতে হয়। নারীকর্তৃত্র সমাজেও অবশ্য আস্তে আস্তে পরিবর্তন এসে গেল। জীবিকা অর্জন ব্যাপারে প্রাধান্য স্থাপন করে পুরুষ নারীর কর্তৃত্‌ কেড়ে নিল। পুরুষের ব্যৈক্তিক বিশেষতৃগুলোও যে এই বিষয়ে তাকে সাহায্য করেছিল তাতে সন্দেহ নেই। আদিম যুগের শিকার বা ফলসঞ্চয়ের কাজে নারী পুরুষের পেছনে ছিল না। তখন ঘরে ও বাইরে কিংবা চুল্লীতে ও হাল্কা কাজে নারীপুরুষের কাজের কোনো পার্থক্য করা হয়নি। মাতৃকত্রীকে সমাজের প্রত্যেক পরিবারের কর্রী অর্থাৎ মায়ের পরিচয় জানত।

যুখবিবাহের সন্তান বলে, তাদের পক্ষে বাবার পরিচয় জানা সম্ভবও ছিল না। তাই পিতা বা পুরুষের সঙ্গে পরিবারের ব্যক্তিদের মায়ের মতে ঘনিষ্ঠতা হত না। সে সময় স্ত্রী-পুরুষের সংসর্গাদির ব্যাপার নিজ নিজ পরিবারের গন্তীর মধ্যেই সম্পন্ন হত। কেননা পরিবারের সবাইকে তখন একসঙ্গে যৌথভাবে জীবিকা অর্জন করতে হত। এবং শক্রর সামনেও সবাই মিলে দীড়াত। তখন জীবিকার জন্য মানুষকে সব সময় এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়াতে হত না। নতুন অর্জনক্ষেত্রের প্রয়োজন হলে, সেখানে বর্তমান যাযাবরের মতো দুই পরিবারের ঝগড়া লেগে যেত। এ অবস্থায় পরিবারের বাইরে গিয়ে যৌনসম্বন্ধ স্থাপন করা ব্যভিচার বলেই গণ্য হত। এতে পরিবারের অল্পসংখ্যক স্ত্রী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্কজনিত বিধিনিষেধ থাকার কোনও সম্ভব ছিলনা । নিকট সম্পর্কিতের সঙ্গে বিয়ে শুধু আদিম যুগে নয়, এঁতিহাসিক যুগেও প্রচলিত ছিল। অনেক জায়গায় এই প্রথা এখনও একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি। মাদ্বাজে তামিলদের, এমন কি তামিল ব্রান্মণদের মধ্যেও মামার সঙ্গে ভাগনীর বিয়ে হয়।

মিশর ও ইরানের শাসকবর্গের মধ্যে ভাই-বোনের বিয়ের অনেক উদাহরণ পাওয়া যায়। ইরানে এক সময় মাতৃবিবাহ চালু ছিল। খ্রিষ্টীয় পঞ্চম-ফষ্ঠ শতকের ভারতীয় গ্রন্থকার পারসীকদের মাতৃবিবাহ সম্বন্ধীয় লোকাপবাদ উল্লেখ করেছেন।

 উৎপাদনের সাধন ও হাতিয়ার

আদিম সাম্যবাদী সমাজ অনেক মাতৃকত্রীক পরিবারে বিভক্ত ছিল। এদের স্ত্রী-পুরুষ কাঠ, পাথর, এবং হাড়ের অস্ত্রশস্ত্রের সাহায্যে জীবিকা অর্জন করত। শীতের জন্য মড়ার পোশাক তৈরি করার কায়দাও তাদের জানা ছিল। তখন খাবারের মধ্যে ফলমূল এবং মাছ-মাংস দুইই প্রচলিত ছিল। তবে দেশভেদে তার মধ্যে তারতম্যও শুরনীতিতে উদ্ধৃত বৃহস্পতির উক্তিতে আছে : পূর্বে মৎস্য ভোজনম্‌ মধ্যাদেশে শিল্পী কর্মকারচ গবাচীন। দক্ষিণে মাতুলকন্যাবিবাহ, উত্তরে ব্যভিচাররতা স্ত্রীলোক মদ্যপ ।

অস্ত্র ও হাতিয়ার

জনযুগে এসে, মানুষ তার পুরনো পাষাণ অন্ত্রকে আরও একটু শাণিত করে নিল। আদিম অমসৃণ পাথরের অস্ত্রের জায়গায় এবার দৃঢ় মসৃণ ও তীক্ষপ অস্ত্রপাতির আবির্ভাব ঘটল । প্রাচীন নিক্ষেপান্ত্র ছাড়া এ সময় কাঠের হাতল-দেওয়া পাথরের কুঠারেরও প্রচলন হয়। এর উপযোগিতা ও সুলভতার জন্য তামা পেতল এমন কি লোহার যুগ পর্যন্ত তার ব্যবহার দেখা যায়। ইংলন্ডে ১০৬৬ খুস্টাব্দ হেস্টিংসের যুদ্ধের সময়ও এই অস্ত্র যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।

কোনো কোনো জায়গায় তীর ধনুকের আবিষ্কার অবশ্য অনেক আগেই হয়েছিল। তবে পৃথিবীর সব জায়গায় এর প্রচলন এক সময়ে হয়নি। হিন্দু-যুরোপীয়দের মধ্যের ধনুর্বাণের ব্যবহার বহু পরে শুরু হয়। ইরানী, হিন্দু, স্্লাভ প্রভৃতি ভাষায় ধনুর্বাণের জন্য কোনো একমূল শব্দ নেই। রোমক, গ্রীক, শ্রী এবং পশ্চিম যুরোপের প্রাচীন ভাষায়ও এর কোনো নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে না। হিন্দু ও ইরানী ভাষায় গোধূম, ব্রীহি, যব প্রভৃতি বহু শস্যবাচক প্রাচীন শব্দ আছে। এতে মনে হয়, এই দুই জাতি বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে তাদের সমাজে কৃষিকর্মের প্রসার ঘটেছিল। হিন্দু আর্যদের মধ্যে কৃষির পর তীর ধনুকের চলন সমাজের ভিন্নমুখী বিকাশেরই পরিচয়। জনযুগে ধনুর্বাণ ও কুঠারান্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে খোঁড়া ও কাটার জন্য আর পাঁচরকম ছোট অস্ত্রও ছিল। তখন পর্যন্ত তামা, পেতল বা লোহা আবিষ্কার হয়নি। এজন্য কাঠ, পাথর আর হাড় দিয়েই এগুলো তৈরি হত। জনযুগে সীবন ও বয়নের অনেক উন্নতি হয়; নতুন হাতিয়ারের মানুষ চর্মযুগ থেকে এক পা এগিয়ে আসে।

সম্পত্তি

জল থেকে ধরা মাছ অথবা মাংসকে কখনও স্থায়ী সম্পত্তির অন্তর্গত করা চলে না। এজন্য পশুর শি, চামড়া এবং শুকনো ফল-মুলকেই জনযুগের সম্পত্তি বলতে হয়। এজন্য সম্পত্তি দীর্ঘদিন ধরে রাখা হত। প্রয়োজন হলে অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে এদের বিনিময়ও হত। ধনুর্বাণ আবিষ্কারের পর শিকার এবং নিজেদের রক্ষার ব্যাপারে মানুষের শক্তি অনেক বেড়ে যায়; কিন্তু এতে সমাজের বিরাট পরিবর্তন তেমন কিছু হয়নি। পুরনো হাড় বা পাথরের অস্ত্র দিয়েও এ কাজ একরকম চলে যেত।

কিন্ত শিকার জীবিকার উপায় হলেও, কতকগুলো আনুষঙ্গিক অসুবিধে আছে।

প্রথমত, শিকারে সাফল্য পাওয়া খুবই অনিশ্চিত। তার উপর জনসংখ্যা বেড়ে গেলে শিকারলন্ধ জিনিস গোষ্ঠীর সঙ্কুলান হওয়া কঠিন। ফলের সাহায্যে যে এই ঘাটতি মিটিয়ে নেওয়া যাবে, তাও আবার সবসময় সম্ভব হয় না। কারণ, ফল বছরের বারো মাস এরকম হয় না। এই অসুবিধের জন্য জনযুগের মানুষকে নতুন জীবনোপায় চিন্তা করতে হয়েছে। তা প্রথমেই তাদের চোখে পড়েছে। চরভূমিগুলোতে ঘাসের অভাব হলে সমস্ত শিকারও দেশছাড়া হয়ে যাবে। তাই ঘাসের যাতে অভাব না হয় তার জন্য ঘাস ও লতাগুলোর উৎপাদন ও তার রক্ষণেরও প্রয়োজন। আজ শিকারী বন্যপশুর সদ্যোজাত বাচ্চা পেলে প্রায়ই তাকে ঘরে নিয়ে আসে।

 somaj biggan 1st paper pdf

সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র pdf Download 2023 link: somaj biggan 1st paper pdf

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!