কাদম্বরী দেবীর সুইসাইড নোট Pdf free Download
বইয়ের নাম: | কাদম্বরীদেবীর সুইসাইড-নোট : রবীন্দ্রনাথের নতুন বউঠানের শেষ চিঠি |
লেখকের নাম: | রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় |
প্রকাশনী: | পত্র ভারতী (ভারত) |
ধরণঃ | Bangla Novel |
Edition | 61th Printed, 2016 |
মোট পেজ সংখ্যাঃ | 120 পৃষ্ঠা |
ফাইল ফরম্যাট: | Pdf free Download(পিডিএফ ডাউনলোড) |
Language | বাংলা |
কাদম্বরী দেবীর সুইসাইড নোট রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় রিভিউ-
মাত্র পচিশ বছর বয়েসে আত্মহত্যা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথের নতুন বউঠান কাদগ্রীদেবী। শোনা যায় আত্মহত্যার কারণ জানিয়ে তিনি একটি সুইসাইড-নোট লিখেছিলেন। সেই চিঠি বা নোট এবং আত্মহত্যার অন্য সব প্রমাণ লুপ্ত হয়েছিল দেবেপ্রনাথ ঠাকুরের অনিবার্ অনুজায়। কাদস্বরীর জীবানের শেষ দিনটির কোনও হদিস নেসেনি কারও কাছে। বিষ খাওয়ার পরে মৃত্যুময় আচ্ছররতায় তিনি বেঁচে হিলেন দুদিন। সেই দুদিনও লুপ্ত ছিল অনেকদিন।
কাদম্বরী উপন্যাস pdf এ এখন আমরা জেনেছি সেই দুটি দিনের কথা খুবই আবছাভাবে। (কেন আত্মহত্যা করলেন জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ী, রবীন্দ্রনাথের নতুন বউঠান কাদন্বরী রবীন্দ্রনাথের বিয়ের চার মাস পরেই? কীভাবে কে বা কারা বন্ধ করে দিলেন তার বেঁচে থাকার পথ? ঠাকুরবাড়ির বউ হয়ে আসার পর থেকে কেনন কাটছিল তার ভবন? ঠাকুরবাড়ির মেয়েমহল কেন তাকে গ্রহণ করল না? কাদের প্ররোচনার শিকার হলেন তিনি? রবীন্দ্রনাথ কি পারতেন ভাকে আত্মহত্যা থেকে বাঁচাতে? না কি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কাদদ্বরীর সম্পর্কই তৈরি করল কাদদ্বরীর অস্তিম অসহায়তাঃ আত্মহনন ছাড়া আর কোনও উপায় রইল না তার? এই উপন্যাসটি লেখা পর্যন্ত একটি প্রশ্নে আমি জড়িত ছিলাম অহরহ__কী লিখেছিলেন কাদন্বরীদেবী তার সুইসাইড-নোটে? কী লিখতে পারতেন তিনি? কার উদ্দেশে লিখতেন তিনি সার সুইসাইড- নোট? আমি ধরে নিলাম কাদগ্বরীদেবীর সেই সুইসাইড-নোটটি হঠাৎ, পাওয়া গেল তার আত্মহননের একশো সাতাশ বছর পরে।
সেটিকে আগুনে ছাই হতে দেননি রবীন্দ্রনাথ ধরে নিলাম সেই ঝলসানো সুইসাইড-নোটের পাঠোদ্ধার সপ্তব হল শেষপর্য্ত সংবাদ প্রতিদিন-এর সম্পাদক সৃপ্জয় বোস টুম্পাই)-কে যখন জিগ্যেস করলাম এবছর যদি আমার পুজোর উপন্যাসের বিষয় হয় কাদনবরীদেবীর সুইসাইভ-নোট, ও মহা-উৎসাহে আমাকে বলল, অবশ্যই! সংবাদ প্রতিদিন-এর পুজো-সংখ্যার সম্পাদক রবিশংকর বল প্রথম থেকে জুগিয়েছে উৎসাহন ও প্রেরণা__আমি কৃতজ্ঞ। পত্র ভারতী-র কর্ণধার, পরম সুহৃদ ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় যেই শুনল আমার উপন্যাসের বিষয়, গত বছরের মতন এ-বছরেও বলল, রঞ্জনদা, এসউপন্যাস আর কাউকে নয়, অবশ্যই পত্র ভারতী-কে। বিষয়টি ও তার বিন্যাস নিয়ে ত্রিদিবের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা করেছি এবং প্রতিবারেই বন্ধ হয়েছে আমার ভাবনা, উপকৃত হয়েছে এই উপন্যাস।
আমি বোসের কাছে আমার কৃতজ্ঞতা আরও এক ভায়গায়। দ্রিব তো বলল উপনাসটিগরস্থাকারে প্রকাশের জন্য পত্র ভারতীকেই দিতে কিন্তু উপন্যাসটি যেহেতু বেরিয়েছিল সংবাদ প্রতিদিন-এর শারদ সংখ্যায়, সুপ্তয়ের অনুমতি ছাড়া তো ব্রিদিবকে “যা” বলতে পারলাম না। দৃপ্জয়ের অনুমতি পেতে লেগেছিল তিন সেকেন্ড, কে প্রকাশক জানাবার গর। কাদগ্বরীদেবীর সুইসাইড-নোট বই হয়ে বেরোল কিছু পরিবর্তন এর পর।