হ্যালো বন্ধুরা, তোমাদের জন্য নিয়ে এলামকুরুলুস উসমান Pdf free Download latest version link। এছাড়াও, বরাবরের মত পাঠকপ্রিয় বন্ধুদের রিকোয়েস্ট উপেক্ষা না করে কুরুলুস উসমানপিডিএফ ডাউনলোড লিংক আপডেট করার সর্বাত্বক চেষ্টা করি।
লেখক ইসলামিক এর কুরুলুস উসমান বইয়ের বিবরণঃ
বইয়ের নাম (book):
কুরুলুস উসমান
লেখকের নাম(Author)
ইসলামিক
প্রকাশনী(Publisher) এবং ক্যাটাগরি(বা ধরণ)
বাংলা সাহিত্য
ফাইল ফরম্যাট (file format):
epub bangla, MOBI Bangla, kindle bangla Ebook, Pdf free Download(পিডিএফ ডাউনলোড)google drive full
১ম প্রকাশ (1st Published Date)
4th Print, 2019 সাল
Number of Pages
321 পৃষ্ঠা
দেশ and ভাষা
বাংলাদেশ
ফাইল সাইজ:
43 এম্বি(মেগাবাইট)
কুরুলুস উসমানইসলামিকবই রিভিউ (Pdf Book Review):
রূঢ় বাস্তব অথবা কাল্পনিক জগতে পুলকিত হওয়ার আগে ও লেখক ইসলামিক এর কুরুলুস উসমান PDf google drive link(লিংক) দেওয়ার আগে আড্ডার মাধ্যমে কিছু কথা বলে নিই। আমাদের বই পড়ুয়াদের অনেকের মধ্য থেকে নেওয়া রিভিউ থেকে বলতে পারিঃ কারো বন্ধু থেকে, কারো কারো ধার করে, কারো কিনে, কারো অনলাইনে পিডিএফ পড়ে – এভাবে নানা পন্থায় বই পড়া যাত্রা আরম্ভ হয় যেখানে কুরুলুস উসমান বইটি দিয়েও অনেকের বই পড়া সূচনা হতে পারে ।
বিশেষ করে কারো ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিদেশী অনুবাদ বই দিয়ে এ যাত্রা শুরু, আর কারো বাংলা সাহিত্যের ছোট গল্প দিয়ে বই পড়া শুরু হয়। তো এক্ষেত্রে যদি কুরুলুস উসমান বইটি দিয়ে আপনার ১ম সাহিত্য প্রবেশ আরম্ভ হয় তবে বলব যে, খুব মনোযোগ দিয়ে বইটি পড়ুন। ছট করে এক ঘন্টার মধ্যে লেখক ইসলামিক এর বইটি শেষ না করে আস্তে আস্তে পড়ুন যাতে করে সাহিত্যরস আস্বাদন করতে পারেন। জীবনে অনেক দেশী বিদেশি নানা সংস্করণ এর গল্প, উপন্যাস, অনুবাদ বই পড়ে নিজের জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধির পাশাপাশি অনুশীলন করার চেষ্টা করতে হবে, যেখানে কুরুলুস উসমান বইটিও সহায়ক হবে বলে মনে করি। একটুখানি পড়াতেই বইটি অসাধারন লেগেছে আমার কাছে।
প্রিয় লেখক ইসলামিক এর লেখা কুরুলুস উসমান বইটি পাঠকগণ স্বাদরে গ্রহণ করেছেন বিধায় বলতে পারি বইটি সাহিত্য জগতে বিরাট ভুমিকা পালন করবে। অবসর সময়ে কুরুলুস উসমান বইটির পিডিএফ, ইপাব, মোবি ফাইল পড়ে নতুন উদ্যোমে নিজেকে আবিষ্কার করার মাধ্যমে নতুন রূপে চলতে সাহায্য করবে আশা করা যায়। , জ্ঞানের সাথেই থাকুন।
আরও পড়ুনঃ
আমি কেন যুদ্ধে গিয়েছিলাম ? “
মুক্তিযোদ্ধা শফিক, শফিকুন্নবীর এ প্রশ্ন কেবল উপন্যাসে ঘুরে ফিরে আসেনি !
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত দেশে বার বার প্রতিধ্বনিত হয়েছে, হচ্ছে।
আমার দুর্ভাগ্য, আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি ! পরম ভাগ্য অনেক দেশপ্রেমী, সৎ সাহসী ও নির্লোভ মুক্তিযোদ্ধা দেখেছি। আবার চরম হতাশা নিয়ে বেদনার বালুচরে দাঁড়িয়ে বিজয়ী মুক্তিযোদ্ধার করুণ কণ্ঠে শুনেছি সেই একই প্রশ্ন
আমি কেন যুদ্ধে গিয়েছিলাম ?
কোন প্রকার পূণর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ প্রদান না করেই লালদিয়ার চর নামের একটি পুরনো জনপদকে দফায় দফায় উচ্ছেদ করা হয়েছে। দেশে সৃষ্টি হওয়া নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির স্বার্থে যখন সমাজ, রাষ্ট্র ও সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়, তখনো সেই প্রশ্নে আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়েছে।
চিকিৎসা বেনিয়া ইউনাইটেডের স্বার্থে যখন রেলওয়ে সিআরবি’র প্রাণ প্রকৃতিকে বিপন্ন করতে এতটুকু বিচলিত হন না, তখনো মুক্তিযোদ্ধা, লেখক ও গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান সিআরবি রক্ষা মঞ্চের সমাবেশে দাঁড়িয়ে সেই প্রশ্নই ছুঁড়ে দেন
আমি কেন যুদ্ধে গিয়েছিলাম ?
বর্ষা কালকে দমন করেই চেপে বসা করোনা কালে ” তিমিরযাত্রা”য় সওয়ার হয়েছিলাম। মোজাফ্ফর হোসেন এর উপন্যাস ‘ তিমিরযাত্রা’। এখনো সেই তিমিরে রয়ে যাওয়া স্বদেশে ফিরে আসেন শফিকের কানাডাবাসী সন্তান সুরুজ। স্বেচ্ছায় নির্জনতার তিমিরে মগ্ন হওয়া শফিককে নিয়ে গ্রামে ছুটে যান। খুঁজে ফেরেন পূর্ব পুরুষের অতীত ঐতিহ্য ও ইতিহাস।
” যখন তুমি তোমার বাবার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় জেনে গর্ববোধ করতে শুরু করলে ঠিক তখনই তুমি জানতে পারলে তুমি তার রক্ত নও। কিন্তু তোমার গর্ব হওয়া উচিত এই কারণে যে এদেশের জন্ম ইতিহাসের সাক্ষী তুমি স্বয়ং। স্বাধীনতার সন্তান তুমি। তোমার কোন পিতৃ পরিচয় প্রয়োজন হয় না। কারণ তুমি কোনো মানুষের সন্তান নও, একটা মহান যুদ্ধের সন্তান। তুমি গর্ব করতে পারো তোমার মায়ের পরিচয়ে।”
চাচার মুখের সান্ত্বনা বাক্য শোনেও নিজেকে স্বস্তি দিতে পারলো না। সেই দার্শনিক চাচা যুদ্ধে যায়নি। স্বাধীন দেশে স্বদেশ গড়ার মহান ব্রত নিয়ে শিক্ষকতা ও সমাজ সংস্কারের দায়িত্ব নিলেও বেশি দূর এগোতে পারেন নি। সব ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়েছিলো।
‘ তিমিরযাত্রা’র শুরুতে আমরা দেখেছি মুক্তিযোদ্ধার করুণ আত্মসমর্পণ। শেষে শুনেছি যুদ্ধাপরাধী রফি মোল্লার সদম্ভ উচ্চারণ।
: আমি তোমার বাবার চেয়ে ভালো আছি। এই গ্রাম গ্রামের মানুষ আমার সঙ্গে আছে। তোমার বাবা খুব একা। কেউ নেই তার সঙ্গে। পরাজিত আমরা একবারই হয়েছি। আর তোমার বাবা একবার জিতে পরাজিত হয়েছে বার বার !
পঁচাত্তর পরবর্তী একটি দেশের স্বাভাবিক গতিপথ বদলে দেয়ার, বিকৃত সমাজ চর্চার সচিত্র বয়ান পড়তে পাই ‘ তিমিরযাত্রা’ উপন্যাসে।
কুরুলুস উসমানপিডিএফ ডাউনলোড by ইসলামিকলিংক(link or homepage):