Class 1 to 12 পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড Pdf Download
নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পড়ার টেকনিক জানিয়ে এরপর পাঞ্জেরী গাইড Pdf Download(ডাউনলোড ) লিংক গুলো দিচ্ছি। বিঃদ্রঃ লিংক আপডেটের কাজ চলছে।
আধুনিক নিয়মে লেখাপড়া:
বিস্ময়যাত্রা- ২০০১ সালের এক শুক্রবার সকাল । আপনি: হয়তো বসে বসে ভাবছেন আজকের ছুটির দিনটাঁ কীভাবে কাটাবেন + আপনার চিন্তার বিঘ্ন ঘটাতেই বেজে উঠল টেলিফোনটা ।’রিসিভার তুলেই ভরাট কণ্ঠস্বর শুনতে পেলেন। ফোনটা এসেছে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে । আপনাকে জানানো হলো আগামী তিনবছরের মধ্যে মহাখালীতে একটা ফ্লাইওভার বানাতে হবে । এর জন্য যে অর্থ প্রয়োজন তা আপনাকে দেওয়া হবে। আর কাজ শেষে পারিশ্রমিক হিসেবে পাবেন ৫০ লাখ টাকা । অভাবনীয় অফার ৷ কিন্তু, আপনি তা সবিনয়ে প্রত্যাখ্যান করলেন। কারণ, আপনি কোন ইঞ্জিনিয়ার বা আর্কিটেই্নন। এমন কোন কাজ আপনি কখনোই করেননি । ভাবছেন, উস কানেকশনে আপনার কাছে. কল চলে এসেছে। কিন্তু, তা সত্যি নূয়। আপনার অসম্মতি শুনে এবার আসল কথা জানানো হলো। আপনার মা সরকারের হেফাজতে আছেন । তিন. বছরের মাঝে ফ্লাইওভার বানাতে না পারলে তীকে আর ফেরত পাবেন না । এবার কি আপনি রাজিঃ
এখন আপনার উত্তর হবে, এ কাজ করার জন্য আমি কী কী সুবিধা পাব? এই তো । খুব একটা কঠিন কাজ না। আপনি প্রথমে দেশসেরা আর্কিটেন্টের সাথে কন্ট্রাক্ট করলেন। তিনি মহাখালীর ম্যাপ নিয়ে ফ্লাইওভারের ডিজাইন বানিয়ে দিলেন ! আর কীভাবে তৈরি করা হবে তা বুঝিয়ে দিলেন। এবার ছুটলেন ইঞ্জিনিয়ারের কন্ট্রাক্টারদের সাথে যাঁরা শ্রমিক সরবরাহ করবেন। এ ফ্লাইওভার বানানোর অনুমতিপত্র, বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করলেন রাজউকের. সাহায্যে। মাস তিনেকের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে গেল। তিনবছর পর আপনি মহাখালীতে দেখতে ‘পেলেন একটা চমতকার ফ্লাইওভার ।
নিশ্চয়ই এভাবে ফ্লাইওভারটা তৈরি হরনি। এ রূপক গলপটাই এ বইয়ের সারমর্ম । আমাদের সবার, আমি আবার বলছি, সবার মাঝেই আছে অসাধারণ প্রতিভা। আমরা মানুষ, সৃষ্টির সেরা ‘ জীব । আমরা চাইলে করতে পারি না এমন কাজ খুবই অল্প। হয় , আমাদের ইচ্ছে হয় না, ইচ্ছে হলে উদ্যোগ হয় না, উদ্যোগ হলে, সময় নেই, এমন নানা অজুহাতে আমাদের প্রতিভা সুপ্তই থেকে
যায়। এ বইয়ে আপনার সেই সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলে তা কাজে লাগানোর সর্বাধুনিক -পদ্ধাতি আলোচনা .করা হয়েছে। আপনাকে যা করতে হবে তর্তহলো এ বইয়ের অনুশীলনগুলো
সাথে সাথে করে ফেলা আর +এগুলো পরবর্তীতে পড়ালেখা,- ক্যারিয়ার বাঁ জীবনের যে কোন ক্ষেত্রে, যাতে আপনি সফল হতে চান, তাতে কাজে লাগানো । আপনি নিজেই বিস্মিত হবেন, নিজের ক্ষমতায়, আবিষ্কার করবেন নিজের অনন্যতা। তবে, আপনাকে ধৈর্য ধরতে “হবে আর পরিশ্রম করতে হবে। এ বইটা রাস্তায় দীড়িয়ে বা বাসে চড়ে না পড়ে পড়ার টেবিলে রেখে পড়ুন। বাকি অংশ এ আর্টিকেলের শেষে…
পাঞ্জেরী গাইড class 4 pdf – Panjeree guide for Class 4 pdf free download
১) Class 4 math book solution bangladesh pdf download | চতুর্থ শ্রেণীর গণিত সমাধান গাইড ডাউনলোড |Class Four Math Book Solution 2021 pdf | ৪র্থ শ্রেণীর গণিত বই সমাধান pdf লিংকঃ Click here
অন্য ভুবন- আপনি হয়তো অনেক জায়গায় শুনে থাকবেন মানুষের বেন কম্পিউটারের চেয়ে শক্তিশালী । কিন্তু, বাস্তবে আপনি তা দেখতে পাচ্ছেন না। কম্পিউটার যে কোন কাজ সম্পন্ন করছে আপনার চেয়ে অনেক দ্রুতগতিতে । এ ছাড়া, কম্পিউটারে যে তথ্য ঢুকানো হয় তা সংরক্ষিত থাকে বহুদিন। কিন্তু, আপনি যা পড়েন তা কিছুদিন পরেই ভুলে যান। আর যদি মনে থাকে, তবুও সেটা পরীক্ষায় লিখতে বাঁ ভাইভা বোর্ডে মনে করতে অনেক সময় লাগে। এক প্রশ্নের জায়গায়_অন্য প্রশ্নের উত্তর মাথায় চলে আসে । তা হলে, কম্পিউটারের চয়ে মানুষের তেষ্টতব কোথায়? এবার আসুন এ কথা জেনে নেই:
আমি পাঁচ বছর ঢাকা মেডিকেল, কলেজে পড়েছি। নিউরোলজী নিয়ে সামান্য পড়েই যা জেনেছি তা বিস্ময়কর ৷ আমি দুয়েকটা সহজ উদাহরণ দিচ্ছি। এই ,যে এখন আপনি শ্বাস নিচ্ছেন, এর মাধ্যমে অক্সিজেন সমৃদ্ধ বাতাস পৌছে যাচ্ছে ফুসফুসে । এ বাতাসের অক্সিজেন ফুসফুসের সৃক্ধনালিকা ভেদ করে রক্তের লোহিত কণিকা তে মিশে যাচ্ছে।. একইসাথে দেহের অতিরিক্ত কার্বনডাই অক্সাইড [২30 থেকে বাতাসের সাথে বের হয়ে আসছে। প্রখন এই ফুসফুস থেকে চলে আসল হার্টে। এরপর হার্ট পাম্প করে রক্তের মাধ্যমে দেহের সমস্ত কোষের কাছে।
পাঞ্জেরী গাইড class 5 pdf – Panjeree guide for Class 4 pdf free download
panjeree guide for class 6 pdf free download – পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড pdf class 6
panjeree guide for class 7 pdf free download – পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড pdf class 7
panjeree guide for class 8 pdf free download – পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড pdf class 8
ssc panjeree guide for class 9-10 pdf free download – পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড pdf class 9
Hsc panjeree guide pdf download – পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড pdf class 11 – 12
যে সব কোষে বেশি দরকার সেখানে বেশি, যেখানে কম দরকার, সেখানে কম ॥ এ কাজ করে ফিরে আসবার সময় দেহের প্রত্যেকটা কোষের বিপাকক্রিয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট কার্বনডাই অক্সাইড কে.রক্ত বহন করে নিয়ে চলে আসছে হার্টের ডান দিকে । আবার, পাম্পের মাধ্যমে তা. ফুসফুসে গিয়ে রক্তের অতিরিক্ত ছেড়ে দিয়ে আসে । এ ঘটনা আপনার জীবনভর চলতে থাকে । এই 7২30 কী পরিমাণ (02) ধারণ করবে, দেহের কোন কোষে কতখানি (02) লাগবে তা নির্ণয় করে নানান রিসেপ্টর। এগুলোর প্রতিটা জবাবদিহি করে নিউরোরিসেপ্টরের কাছে । এদের সামান্য কোন গরমিল হলে সেকেন্ডের ভর্মাংশের মধ্যে ব্রেনে খবর চলে যায়। তখন, ব্রেনের ই এবার, আরেকটু সহজ উদাহরণ দিই । ধরুন, আপনি দুপুরের খাবার খেয়েছেন। আপনি এ মুখে দেওয়া মাত্রই লালা নিঃসরিত হলো । জাপনার দার চিবিয়ে খাবারগুলোকে লালা: মিশিয়ে ঠেলে. দিলেন পাকহলীল্ত। এবার সেখানে এসিড (70) এর মাধ্যমে খাবারগুলো আরেকটু ভাঙল । কিছুক্ষণ পর খাবার পৌছাল ক্ষুদ্রান্ত্রে | এখানে এসে প্রতিটি খাবার . নির্দিষ্ট এনজাইমের মাধ্যমে মৌলিক উপাদানে ভাঙল । অর্থাৎ আপনি যে খাবারই খান না কেন তলা ভাগ হবে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, লিপিড, ভিটামিন আর *মিনারেলে। অখাদ্য খেলে সেগুলো সোজা বের হয়ে যাবে, হজম হবে না। এই মৌলিক উপদানগুলোকে শোষণ করবার জন্য আছে নির্দিষ্ট রিসেপ্টর। এ খাবার এখন রিসেপ্টরের সাথে জোড়া বেঁধে পৌছে গেল রক্তে। এবার তাকে দু’ধাপে বিশুদ্ধ করে যকৃত বা লিভার আর কিডনী । তারপর বিশুদ্ধ খাবারকে দেহের প্রতিটা কোষে সুষম ভাবে বন্টন করে দেয়া হয়। যেমন-ব্রেনে পাঠানো হয় গ্রুকোজ, মাংসপেশীতে প্রোটিন। আপনার দেহের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত খাবার’ পরিণত হবে লিপিড বা চর্বিতে। আর তা জমা থাকবে আপনার দেহে পরবর্তীতে কাজে লাগবার জন্য । আর যা অপ্রয়োজনীয় তা বের হয়ে যাবে ঘাম আর মলমৃত্র হিসেবে । খুব কি কঠিন লাগছে? তা-হলে এবার বইটা রেখে আপনার ডান হাত দিয়ে চিমটি কাটুন বাম হাতে । টের পাচ্ছেন? কতক্ষণ লাগছে। আপনি স্পর্শ করার সাথে সাথেই 10980] বা স্পর্শের অনুভূতি পৌছে যাচ্ছে ব্রেনে।
চিমটি কাটলে যাচ্ছে এবং এ অনুভূতি পৌছে গিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না। আপনার ব্রেন চিন্তা করছে কী করা যায়। যদি আপনি নিজে না হয়ে আপনার কোন বন্ধু চিমটি কাটত তা হলে, হয় আপনি হাত সরিয়ে নিতেন বা তাকেই চিমটি দিতেন। তা হলে, দেখতেই পাচ্ছেন সেকেন্ডের কয়েক ভগ্নাংশের মধ্যেই আপনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, কী করবেন । র ২. আপনার এই শ্বাসপ্রশ্বাস, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, খাবারকে কাজে লাগানো -এসমত্তই : নিয়ন্ত্রণ করছে: বেন, নিখুঁতভাবে । এবং আপনার সক্রিয় সাহায্য ছাড়াই । কোন সমস্যা হলেই তা আপনাকে সতর্ক করছে’নানাভাবে। প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ বিলিয়ন বিক্রিয়া শরীরের বিভিন্ন কোষে সংগঠিত হয়।
এগুলোকে যদি নিয়ন্ত্রণ করতে বলেন তা হলে, পৃথিবীর সর্বাধুনিক জুপারকম্পিউটারগুলোর কয়েক হাজারটাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তারপরও তা নিখুঁত হবার সম্ভাবনা মাত্র ১ ভাগ । তা হলে ‘যায় যায় দিনে’ প্রকাশিত পৃথিবীর সর্বাধুনিক সুপারকম্পিউটারের দাম যদি ৪০০০ কোটি টাকা-হুয় তা হলে আপনার বেনের দাম কত!
আপনি কি অবাক হচ্ছেন? এতক্ষণ যে কাজের কথা বললাম তা তত্বাবধানে ব্রেনের ২-৫ শতাংশ শক্তি খরচ হয়। বাকি ৯৫-: ৯৮ শতাংশ বসে আছে আপনার নির্দেশের অপেক্ষায় । দেখুন, আপনার চারদিকে । মোবাইল ফোন, টিভি, রকেট, সাবমেরিন এগুলো কারা বানিয়েছেন?
আরও দেখুনঃ-
- নবম দশম শ্রেণীর হিসাব বিজ্ঞান গাইড বই ডাউনলোড pdf
- দি রয়েল গাইড ডাউনলোড
- অনুপম গাইড ডাউনলোড pdf