বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয় (জেনে নিন)
Miscarriage Effect On Future Pregnancy in bangla | What are the problems after losing a child (Bangla Guide) | বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয় তা নিচের ভিডিওতে বলা হলো-
মত আপনাকে জানতে হবে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভপাত কেন হয়ঃ
গর্ভধারণের ২০ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভের শিশু অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে নষ্ট হয়ে গেলেই আমরা একে গর্ভপাত বলে থাকি। রিসার্চ বলে যে প্রতি ২টি গর্ভপাতের মধ্যে ১টি হয় গর্ভের শিশুর ক্রোমজম জনিত ত্রুটির কারণে।
কিন্তু তার মানে এই না যে আপনার অথবা আপনার স্বামীর এতে কোনও হাত আছে। ভ্রুণ গঠন হবার সময়ে এই ত্রুটি নিজ থেকেই হতে পারে। এর কারণ এখনও আমাদের অজানা।
এছাড়াও, মা এর অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, থাইরয়েড অসুখ, অথবা জরায়ুজনিত কোন সমস্যা।
তবে ডাক্তারদের মতে অনেক ক্ষেত্রেই গর্ভপাতের সঠিক কারণ খুঁজে বের করা সম্ভব হয় না।
গর্ভপাতের পর আবার বাচ্চা নেবার পথে যে ৪টি প্রশ্ন বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় (এবং তার উত্তর)
- (১)এবারেও গর্ভপাত হবার আশঙ্কা আছে কি?
- (২)আমি কি সুস্থ্য বাচ্চা জন্ম দিতে পারব?
- (৩)আবার গর্ভধারণের আগে আমাকে কতদিন অপেক্ষা করতে হবে?
- (৪)আরেকবার গর্ভপাতের ঝুঁকি আমি কিভাবে কমাতে পারি?
গর্ভপাতের কারণ অনুসন্ধান করার জন্য সাধারণত নিচের পরীক্ষাগুলো করা হয়ঃ
- রক্ত পরীক্ষা
- ক্রোমজম পরীক্ষা
- আল্ট্রাসনোগ্রাফি
- হিস্টেরোসকপি
- হিস্টেরোসালপিঙগ্রাফি
- সনোহিস্টেরোগ্রাম
সমস্যা যাই হোক, চেস্টার পথ খোলাই আছে। তাই মায়েদের বলছি একাধিকবার গর্ভপাত হলেও হতাশ হবেন না, বিশ্বে কোন কোন ব্যবস্থা হবে। অতি দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন, তাই গর্ভপাত হবার পর হাল ছেড়ে দেবেন না। দেখলেনই তো, গর্ভপাতের পরে স্বাভাবিকভাবেই প্রেগন্যান্ট হওয়া এবং সুস্থ্য বাচ্চা জন্ম দেবার সম্ভাবনা মোটেও কমে যায়না। আর্টিকেলটা কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানাবেন.