সুশ্রুত সংহিতা PDF Download (Full)
অকাল বার্ধক্য: যীদের অকালে শরীর ও মন বুড়ো হয়ে যাচ্ছে, তারা আধ ইঞ্চি পরিমাণ তুলসীর মুল (কোল তুলসী হলে ভাল) পানের সঙ্গে সকালে ও বৈকালে খেলে কয়েক দিনের মধ্যে উদ্দীপনা উপলব্ধি করবেন। তুলসীপাতা চা-এর মত তৈরী করে খেলেও কাজ হবে।
book | ভারতীয় ভেষজ |
Editor | রণজিৎ পুরকায়স্ত |
Publisher | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাঃ লিঃ (ভারত) |
ফাইল ফরমেট | পিডিএফ ডাউনলোড |
Edition | 4th Printing, 2007 |
Number of Pages | 91 |
Country | ভারত |
Language | বাংলা |
১) মধ্যাহ্ন আহারের অব্যবহিত পূর্বে সৈন্ধব লবণ দিয়ে একটু আদা চিবিয়ে খেলে ক্ষুধা বাড়ে, মুখের বিরসত’ জিভের ও গলার কফের জট এবং জড়তা দুইই নষ্ট হয়। অধিকন্তু এটি হৃদ্গ্ন্থির বলকারক।
২) একটুকরা আদা ও কিছু কালজিরা লবণের সঙ্গে মিশিয়ে রোজ দু’বার খাওয়ার আগে খেলে অরুচি কমে, ক্ষুধা ও হজমশক্তি বাড়ে। অগ্রিমান্ধ্য, অজীর্ণ মৌরী 2 গ্রাম ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে, ১ কাপ থাকতে নামিয়ে সেটাকে ছেঁকে সকালে ও বিকালে দুবেলা খেলে অথবা অল্প ভাজা মৌরী ৫ গ্রাম একটু থেঁতো করার পর এক কাপ জলে সিদ্ধ করে আধ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেকে রোজ দুই-একবার খেলে অজীর্ণ যায়, ক্ষুধাও হয় আর পেটের বায়ুও কমে।
(এক তোলা ₹ আন্দা্ত ১২ গ্রাম) অতিরিক্ত মাছ খেয়ে অজীর্ণ হলে, কাচা আম খাবেন। অতিরিক্ত মাংস খেয়ে অজীর্ণ হলে আমের আঁটির শাস খাবেন। আম জীর্ণ গরম দুধে, কিন্বা মিছরি খেলে। কাঠাল কলাতে জীর্ণ, কলা নুন-জলে ॥ কমলা জীর্ণ খেজুর গুড়ে, শশা গোলাপ-জলে ঠেসে কীজি করবে পান, মুগ ছোলা মটরে ॥ আম-খেজুর শুটে জীর্ণ, ইক্ষুতে খাও আদা আতা পানিফল বৈচি খেয়ে খেও নাগমুখা, বেল কদবেলে নিমের বীজ, তাল নারকেলে চাল, চিড়ে মুড়িতে ঝুনো নারকেল, কীজি জীর্ণে ডাল।
sushruta samhita pdf link: